
বর্তমান সমাজে, কোনো মে’য়ের ব’য়স বাড়লেই পরিবার, আত্মীয়, বন্ধু-বান্ধব, পাড়া প্রতিবেশী সকলেই বিয়ের ব্যাপারে এত প্রশ্ন করে যা অনেক সমাজ চ’রম বির’ক্তিকর হয়ে পড়ে অবিবা’হিত মে’য়েদের কাছে। আপনাদের জানাবো ২৫ বছর পেরোনো অবিবা’হিত








ম’হিলাদের যেসমস্ত সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়।প্রথমত, বাড়ির ভিতরেই সকালে ঘুম থেকে উঠে টেবিল থেকে রাতে শুতে যাওয়া পর্যন্ত বারবার বাবা মাকে হা হুতাশ করতে শোনা যায় মে’য়ের বিয়ে দিতে না পারার জন্য। বাবা মার ওরকম অবস্থা দেখে মে’য়েদের নিজেকেই অ’পরাধী বলে মনে হয়।








দ্বিতীয়ত, বাড়ির বাইরে কর্মক্ষেত্রে গেলেই চারপাশে লোকজনের বি’ষয়ে গল্প চলে, তখনই আবার আইবুড়ো মে’য়েগুলোর প্রশ্নের মুখে bপড়তে হয় কেন এখনও তার বিয়ে হল না?যা শোনা একটা মে’য়ের কাছে খুবই অস্বস্তিকর। তৃতীয়ত, কোনও বিয়ে অথবা কোন অনুষ্ঠান বাড়িতে যাওয়ার উপায় থাকে না।








কারণ ওখানে গেলেই হাজার প্রশ্নের সম্মুখীন হতে হবে। সেখানে মনের আ’নন্দে সেজে গুঁজে গিয়ে খাওয়া দাওয়া করার উপায় নেই। সেখানেও শুনতে হচ্ছে সেই একই প্রশ্ন কেন সে এখনও বিয়ে করছে না? চতুর্থত, ব’য়স হয়ে গেছে আর একদিকে বিয়ে না হওয়ায় কেমন








পোশাক পড়বে তা নিয়েও একটা দ্ব’ন্দ্ব থাকে। বেশি জমকালো পোশাক পড়লেও কেউ কটাক্ষ করে উল্টোপাল্টা মনত্মব্য করে কেউ আবার হাসি ঠাট্টা করে। পঞ্চমত, অবিবা’হিত মে’য়েদের বেশি ব’য়স গেলে কোনও অনুষ্ঠান বাড়িতে গিয়েও আড়ষ্ঠতা থাকে না কারণ সমব’য়সী এমনকি
তাদের থেকে ছোট ব’য়সী মে’য়েরা যাদের স্বা’মী অথবা বয়ফ্রেন্ড এর সাথে হাত ধরে যাচ্ছে যেখানে সে এখনও অববাহিত।তখন নিজেকে অ’সহায় লাগে। ষষ্ঠত, বিয়ে না হওয়া ২৫ বছর ঊর্ধে না’রীর নিরাপত্তা ও অনেক সময় অনেক বি’পদের সম্মুখীন হতে হয় কারণ একা ম’হিলাকে অনেকেই সহজলভ্য বলে মনে করেন নানা রকম কুপ্রস্তাব দেন।
এমনকি একা রয়েছেন বলে অনেক পুরু’ষের শি’কার হতে হয় মে’য়েদেরকে। সপ্তম, কোনো না’রী যদি বিয়ে না করে একা থাকেন এই নিয়েও পাড়ার প্রতিবেশীরা তাদের ভালো চোখে দেখে না এবং ঐ
অবিবা’হিতি ম’হিলাদের সম্প’র্কে মিথ্যা দুর্নাম রটান। অষ্টমত, বিয়ের বায়োডাটা তৈরি ও সুন্দর ছবি তোলার জন্য অভিভাবকরা চা’প দেয়।
আপনার ছবির সৌন্দর্য নিয়ে বাড়ির লোকরা বেশি চিন্তিত হয়ে যান। ফলে বাড়ি থেকে বিয়ে নিয়ে মিথ্যে পরিকল্পনা করতে হয়।কেউ যদি বিয়ে নিয়ে কিছু জিজ্ঞেস করে তাহলে সবাইকে মিথ্যে বলার জন্য চা’প দেওয়া হয়। তারপর, একটা সময় আসবে আপনি নিজেই বিয়ের জন্য প্রস্তুত হতে বা’ধ্য হবেন এবং আপনার মনের মতো একজন জীবন স’ঙ্গীও পাবেন।