
মেয়েদের শরীর আকর্ষণীয় করে তোলার জন্য তাদের যেমন সুন্দরী হওয়ার প্রয়োজন তেমনই শরীরের বিভিন্ন অঙ্গের সুনিপুণ গঠন তাদের সৌন্দর্যকে ফুটিয়ে তোলে।








শুধু সুন্দরী হলেই হয় না, সাথে কিছু গুনাবলিও থাকা দরকার। যেমন মেধাবী, সুন্দর হাতের কাজ ইত্যাদি। যা তাদের ভবিষ্যতকে অনেক সুন্দর করে তোলে। এইসব কিছুর পিছনে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ যে জিনিসটি সেটি হল ভাগ্য।








একজন মেয়ের ভাগ্যবতী হওয়ার পিছনে শরীরের এই পাঁচটি অঙ্গ খুবই গুরুত্বপূর্ণ। মহিলাদের শরীরের এই পাঁচটি অঙ্গ বলে দেয় তারা কেমন ভাগ্যবতী। তাহলে আসুন জেনে নি এই পাঁচটি অঙ্গ কি কি –








নাভি:- আমাদের সবার নাভির গঠন বিভিন্ন হয়ে থাকে, কারুর ছোট তো কারুর বড়। যেসব মহিলাদের নাভি বাকিদের থেকে বড় তারা জীবনে অনেক ধনী ও তারা শুভ লক্ষনের প্রতিক হয়ে থাকেন।








চুল:- কথায় আছে মেয়েদের মাথার চুল তাদের সবচেয়ে বেশি সৌন্দর্য বৃদ্ধি করে। শুধু সৌন্দর্যই নয়, একজন মেয়ের মাথায় যদি লম্বা ও ঘন চুল থাকে তবে তিনি শুধু সুন্দরীই নন তারা জীবনে চলার পথ সুন্দর করেন এবং সংসারে লক্ষ্মী বউ হয়ে থাকেন।
কান:- যেসব মেয়েদের কান বড় ও লম্বা হয়, তাদের জন্য ভাগ্য দেবতা খবু অনুকূল হয়। তাদের আয়ু অনেক বেশি এবং তারা বাস্তব জীবনে খুবই ভাগ্যবতী হয়ে থাকেন।
হাত:- কথায় আছে আইনের হাত লম্বা হয়। তেমনই যেসব মহিলাদের হাত লম্বা ও কোমল হয় তারা নিজের জীবনে খুবই ভাগ্যবতী এবং সুখী হয়ে থাকেন।
পা: – মেয়েদের পায়ের গঠন তাদের ভবিষ্যৎ ফুটিতে তোলে। এই পা যদি তুলনামুলক লম্বা এবং সুন্দর হয়ে থাকে তবে তারা যে কাজেই হাত দেন না কেন সেই কাজেই সাফল্য পান। তারা অনেক বুদ্ধিমান ও বিচক্ষণ হয়ে থাকেন।
বিয়ের প্রথম রাতে স্বামী-স্ত্রীর মেলামেশা ভাল না খারাপ? সবার জানা উচিত
বিয়ের প্রথম দিনে নতুন পরিবেশ, চেনা বা সম্পূর্ণ অচেনা এক মানুষের হাত ধরে এগিয়ে যাওয়া। তবে অধিক উত্তেজনায় এমন কিছু করবেন না যাতে আপনার নতুন জীবনের উপরে চিরকালীন ছাপ থেকে যায়। তাতে কিন্তু হিতে বিপরীত ঘটতে পারে!
বিয়ে ঠিক হওয়ার পর উচিত-অনুচিত নিয়ে অহেতুক ভেবে সময় নষ্ট করবেন না। হবু বউয়ের সঙ্গে চটজলদি বন্ধুত্বটা সেরে ফেলুন। বুঝে নিন তার স্বভাব। সে কী পছন্দ করে, কী নয়। আপনার ইচ্ছে-অনিচ্ছাগুলোও তাকে বুঝিয়ে দিন।
বিয়ের প্রথম রাতে মেয়েরা সাধারণত লাজুক হয়। চট করে ব্যক্তিগত কোনও বিষয় নিয়ে আলোচনা সে পছন্দ নাও করতেই পারে। এ ক্ষেত্রে অহেতুক রাগ করবেন না।
তার সঙ্গে খোলামেলা কথা বলুন। আলোচনা করতে ভুলবেন না মিলন নিয়েও। তবে প্রথমেই এই বিষয়ে কথা বলতে যাবেন না। আগে বন্ধুত্ব একটু গভীর হতে দিন।
যদিও বিয়ের রাতে মিলন ভাল না খারাপ এই নিয়ে বিতর্ক থাকতেই পারে। তবে সে বিতর্কে বেশি মাথা ঘামানোর প্রয়োজন নেই। মনে রাখবেন, নিজেদের মধ্যে বোঝাপড়াটাই সবচেয়ে বড়।